করোনাভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলোকে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহারের আড়াই হাজার টাকার তালিকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবার মেহারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আলম মিয়া তার ছেলে, দুই ভাই ও বোন সহ ১৯জন সদস্যের নাম দেওয়া অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়েছে।
এই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ উঠার পর কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুদ উল আলম উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকতা (পিআইও) প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে দেন। মঙ্গলবার ওই কমিটি তদন্ত কাজ শুরু করেছেন।
আরও পড়ুনঃ দরিদ্রদের টাকা পেতে চেয়ারম্যানের ছেলে-ভাই-বোনসহ পরিবারের ১৯জনের নাম!
কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুদ উল আলম বলেন, বিষয়টি আমি জানতে পেরে ঘটনার সত্যতা যাচাই করার জন্যে তাৎক্ষণিকভাবে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে (পিআইও) আহবায়ক করে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। যদি পিআইও’র প্রতিবেদন সসন্তোষজনক না হয়, তাহলে আরও অধিকতর তদন্ত করা হবে। আর অভিযোগ প্রমানিত হলে চেয়ারম্যানের বিরুদ্বে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং তার পরিবারের লোকজনদের নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে বলে ইউএনও জানান।
এই বিষয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) তাপস চন্দ্র দাস বলেন, আমরা তদন্ত শুরু করেছি। দ্রুত এই বিষয়ে তদন্তের প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
Development by: webnewsdesign.com
মন্তব্য করুন