মনের বিভোরতায় পড়শোনা করে পেলাম আমি বৃত্তি
অচিন্ত্য খুশির মনের অবস্থা,
খুঁজে পেলাম সুখের রাস্তা
মন বেঁধেছে খুশির আস্থা,
মন খুলে আজ সুখের কবিতা করি আমি আবৃত্তি
অসোর খুশির মধ্যে হঠাৎ আমার মনে লাগে এক ঝটকা,
কারো উপস্থিতির খটকা,
খেলাম সুখের এক ধাক্কা
খুশি মনকে বন্দি করে দুঃখের এক খামার;
এই খুশির খবর হতে বঞ্চিত আমার দাদু,
এমন খুশিতেও আমার আসল খুশি নেই আজ,
এটি বিধাতার কেমন কাজ
মুখে সেজে গেল দুঃখের এক সাজ,
ভগবানকে বলি আমি,
দাদু সেত ফিে আসে কর এমন জাদু।
দাদু আমার ছোট্ট বেলার খেলার প্রিয় সাথী
তিনি আমার খুশির অগ্রণী
আমাকে তিনি করে রাখতেন নয়নের মণি
তিনিই আমার জীবনে প্রধান মহাজনি
এখন আমরা দুজন একে অপরের জন্যে সুখে মালা গাঁথী
ছোট্ট বেলায় আমার অবুঝ মনের অবস্থা হঠাৎ
দাদু আমাকে না বলে,
কোথায় যেন গেল চলে,
মনের মধ্যে আমার শোকের ছায়া আসছে দলে দলে, অশ্রু বাস্প আক্ষিকে আমার করছে উৎপাত
আজও যেন দাদু আকাশ থেকে ডেকে আমায়;
নয়ন, নয়ন বলে,
ডেকে নিয়ে যায় গগণতলে,
চোখ ভিজে যায় অশ্রুজলে,
রাজার মতো দাদু আজও থাকে আমার মনপাড়ায়।
মন যেনও কেন হয়ে উঠল দুঃখীনগর;
কানের সামনে বেজে ওঠে হাহাকার,
মনে আমার দুঃখ নির্বিকার,
শোকের নদীতে হাবুডুবু করে কাটছি আমি সাঁতার,
আমার দুর্ভাগ্য, দাদু শুনে যেতে পারেনি আমার খুশির খবর।
Development by: webnewsdesign.com
মন্তব্য করুন